৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০, আজকের মেঘনা ডটকম, ডেস্ক রিপোর্ট :
কুমিল্লা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে গত এক বছরে ইস্যু হয়েছে ১ লাখ ৬৮ হাজার ৬০৯টি পাসপোর্ট। এর মধ্য দিয়ে এসেছে ৫৪ কোটি ৯৪ লাখ ২ হাজার টাকা রাজস্ব। এজন্য সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, দালালদের দৌরাত্ম্য কমে যাওয়ায় গ্রাহক সেবার মান বেড়েছে। সেজন্য উল্লেখযোগ্য রাজস্বও এসেছে।
জানা গেছে, প্রতিদিন এ কার্যালয়ে প্রায় ৩০০ আবেদনপত্র জমা পড়ে। তবে এখন আর বেশি টাকা খরচ করে দালালদের শরণাপন্ন হতে হয় না। একটি সাধারণ পাসপোর্ট ২১ কার্যদিবসের মধ্যে পেতে লাগে ৩ হাজার ৪৫০ টাকা। আর ৭ কার্যদিবসে জরুরি পাসপোর্ট পেতে গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে ৬ হাজার ৯৫০ টাকা।
সূত্র জানায় ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ১৪ হাজার ৮৫৪, ফেব্রুয়ারিতে ১২ হাজার ৩৯৫, মার্চে ১২ হাজার ৮৮২, এপ্রিলে ১১ হাজার ৩৪৭, মে মাসে ৯ হাজার ২৪৩, জুনে ১০ হাজার ৬১০, জুলাইয়ে ১৪ হাজার ৩৩২, আগস্টে ১৪ হাজার ৩২৭, সেপ্টেম্বরে ১৮ হাজার ৫৮২, অক্টোবরে ১৯ হাজার ৭৮, নভেম্বরে ১৫ হাজার ৫৯৫ ও ডিসেম্বরে ১৫ হাজার ৩৬৪টি পাসপোর্ট দেওয়া হয়েছে। এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ১৪ হাজার ৫২টি পাসপোর্ট পেয়েছেন আবেদনকারীরা।
কুমিল্লা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক শামীম আহমেদ বলেন, সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ শুরু করলে অবশ্যই সুফল পাওয়া যায়। আমাদের কার্যালয়কে এখন দালালমুক্ত বলা যায়।
পূর্বপশ্চিমবিডি