নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন এক হাজার ৬৩৭ জন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ৯০ হাজার ২০৬ জনে।

সোমবার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে উপসর্গ বিহীন রোগীসহ গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৬২৭ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন তিন লাখ পাঁচ হাজার ৫৯৯ জন। সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১১০টি ল্যাবে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ১৫ হাজার ১৪৭টি। মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৫ হাজার ১৪৬টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২১ লাখ ৮৭ হাজার ৭১৪টি।

এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার হার ১০ দশমিক ৮১ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৭ দশমিক ৯১ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৭৮ দশমিক ৩২ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৬ শতাংশ।

বিজ্ঞপ্তিতে নাসিমা সুলতানা জানান, ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২১ জনের মধ্যে ১৪ জন পুরুষ ও নারী সাত জন। এদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা বিভাগে ১৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে চার জন, রাজশাহী বিভাগে তিন জন ও বরিশাল বিভাগে এক জন রয়েছেন। এদের মধ্যে হাসপাতালেই মারা গেছেন ২০ জন। বাড়িতে মারা গেছেন এক জন।

মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৬০ বছরের ঊর্ধ্বে ১৩ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে পাঁচ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে এক জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে এক, শূন্য থেকে ১০ বছরের নিচে এক জন রয়েছেন।

তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ১৩৮ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ১৯৬ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন ৮৪ হাজার ৩২৯ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন ৭১ হাজার ১২২ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১২ হাজার ২০৭ জন।