নিজস্ব প্রতিবেদক।।
বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে এ ঘটনা ঘটে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ২০ জনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনা হয়। এদের মধ্যে নয়জন মারা গেছেন। নিহতদের মধ্যে সাতজন নারী ও দুজন পুরুষ রয়েছেন। অন্যদিকে ঢামেকে ৩০ জনের মরদেহ এসেছে।
দুর্ঘটনার শিকার ভবনটিতে বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। ভবনে আটকা পড়াদের খোঁজে ভিড় করছেন স্বজনেরা।
মুক্তা দাস নামের এক নারী বলেন, সন্ধ্যা ৭টার দিকে তাঁর খালাতো বোন পরিবার নিয়ে ভবনের তৃতীয় তলায় কেএফসিতে এসেছিলেন। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না, ফোন বন্ধ রয়েছে। খালাতো বোন ও ভাগনি নিখোঁজ রয়েছেন।
মুক্তা দাসের মতো এমন অনেকেই স্বজনদের খোঁজে বহুতল ভবনের নিচে ভিড় করছেন। অনেকে ছবি হাতে স্বজনদের খুঁজছেন।